বেনাপোল কাস্টমস হাউসে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে মোটরসাইকেল আমদানি করে ৫০ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেয়ার ঘটনা ধরা পড়েছে। আরও ১০০ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকির ঘটনা তদন্ত করছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর।
এছাড়া সব এলসি ও বি/ই এর পণ্যের রফতানিকারকের প্রিমিসিস থেকে পণ্য কন্টেইনার ও ট্রাকে করে পরিবহনের সময় ইস্যু করা রিসিট পর্যালোচনা করে তদন্ত অধিদফতর জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছে। টিভিএস অটো বাংলাদেশ লিমিটেড ও বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট মেসার্স শামসুর রহমান এবং সুজন এন্টারপ্রাইজ জালিয়াতির মাধ্যমে বড় ধরনের শুল্ক ফাঁকি দিয়েছে। পণ্য চালানে এলসি, ইনভয়েজ ও প্যাকিং লিস্ট জালিয়াতি করে শুল্ক ফাঁকি ও মানি লন্ডারিং করা হয়েছে।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের সহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, আমদানিকারক ও সংশ্লিষ্ট সিএন্ডএফ এজেন্ট যোগসাজশ করে বড় ধরনের শুল্ক ফাঁকি দিয়েছে। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলা করার সুপারিশ করা হয়েছে।